ডেস্ক নিউজ:
আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগ প্রথম দিনেই ১ হাজার ৬৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে। এর মধ্যে সরাসরি এক হাজার ৫০ জন আর অনলাইনে ১৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এতে দলটির আয় হয়েছে ৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
শনিবার বিকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রথম দিনের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান দলের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
তিনি জানান, প্রথম দিনেই এক হাজার ৬৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সরাসরি এক হাজার ৫০ আর অনলাইনে ১৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২১৩টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯৮টি, সিলেট বিভাগে ৫৫টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০৫টি, বরিশাল বিভাগে ৭৫টি, খুলনা বিভাগে ১২৫টি, রংপুর বিভাগে ১০৯টি ও রাজশাহী বিভাগে ১৬৯টি দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। ফরম বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
এর আগে সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হয়। মনোনয়ন ফরম বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
পরে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পক্ষে প্রথমে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। এরপর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আগামী ২১ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা দলীয় মনোনয়নের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাবে।
প্রথম দিনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহকারীদের মধ্যে রয়েছেন-ঢাকা-১ আসনে সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা-৪ আসনে সানজিদা খানম, জগলুল কবির। ঢাকা-৫ আসনে কামরুল হাসান রিপন, হারুনুর রশীদ মুন্না, ঢাকা-৬ আসনে আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা-৭ আসনে আখতার হোসেন, নাজমুল হক, হাসিবুর রহমান, ঢাকা-৮ আসনে সাইফুল ইসলাম, হফজুল বারী মোহাম্মদ ইকবাল, ঢাকা-১০ আসনে শেখ সাইদুল রহমান, ঢাকা-১১ আসনে একেএম রহমত উল্লাহ, হেদায়েত উল্ল্যাহ, এএম জাহাঙ্গীর আলম, মসুম গণি, ঢাকা-১৩ আসনে নূরে আলম সিদ্দিকী, ঢাকা-১৪ আসনে মিজানুর রহমান, লুৎফর রহমান, নজরুল ইসলাম মোল্লা, ঢাকা-১৭ আসনে আব্দুল কাদের খান, হেফজুল বারী মোহাম্মদ ইকবাল, ঢাকা-১৮ আসনে খসরু চৌধুরী, নির্মল ডি কস্তা, আনিছুর রহমান, হফজুল বারী মোহাম্মদ ইকবাল, রোকেয়া বেগম, শেখ মামুনুল হক, তোফাজ্জল হোসেন, নাজিম উদ্দিন, ঢাকা-১৯ আসনে টিএম তাহমিদ জং, আবু আহমেদ নাসিম পাভেল, তালুকদার মো. তৌহিদ জং মুরাদ, মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে আমিরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল ২ আসনে খন্দকার মশিউজ্জামান, মানিকগঞ্জ-১ আসনে এএম নাইমুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে মোজাম্মেল হক মাখন, ফরিদপুর-২ আসনে ছাব্বির হোসেন, শরীয়তপুর-১ আসনে নূরজাহান আক্তার, শরীয়তপুর-৩ আসনে বাহাদুর বেপারী, শরীয়তপুর-১ আসনে আব্দুল আলিম, ফরিদপুর ৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী, টাঙ্গাইল-৬ আহসান খান টুটুল, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদ
হবিগঞ্জ-১ আসনে ডা. মো. মুশফিকুল হুসেন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ আসনে ময়েজ উদ্দিন শরীফ, মৌলভীবাজার-১ আসনে রফিকুল ইসলাম, মৌলভীবাজার-২ আসনে শফিউল আলম চৌধুরী, আতাউর রহমান শামীম, রফিকুল ইসলাম রেনু, মৌলভীবাজার-৪ আসনে আব্দুস শহিদ, সুনামগঞ্জ-১ আসনে নুরুল হাসান, সামছুল হক চৌধুরী, তানভীর তুলি, আখতারুজ্জামান আহমেদ, বিমল ভূষণ তালুকদার, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে আজিজুজ সামাদ আজাদ, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে শামসুন নাহার বেগম, সুনামগঞ্জ-১ আসনে সেলিম আহম্মদ, রঞ্জিত চন্দ্র সরকার, সিলেট-১ আসনে একে আব্দুল মোমেন, সিলেট-২ আসনে অরুপ রতন চৌধুরী, নুনু মিয়া ও আনছার আলী, সিলেট-৫ আসনে খসরুজ্জামান, সিলেট-৬ আসনে নুরুল ইসলাম নাহিদ, সরওয়ার হোসেন, মোহাম্মদ আবুল পলাশ চৌধুরী।
ভোলা-১ আসনে হেমায়েত উদ্দিন, ভোলা-২ আসনে আশিকুর রহমান, ভোলা-৩ আসনে নুরুন্নবী চৌধুরী, জসিম উদ্দিন, ভোলা-৪ আসনে আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, আবু শাকের মোহাম্মদ তানিন খান, বরিশাল-২ আসনে সৈয়দা রুবিনা আক্তার, হাবিবুর রহমান খান, বরিশাল-৩ আসনে ড. মোহাম্মদ আমিনুল হক কবির, সাফায়েত হোসেন, বরিশাল-৪ আসনে আফজালুল করিম, বরিশাল-৫ আসনে মোর্শেদা বেগম, মোহাম্মদ আরিফ হোসেন, মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, মশিউর রহমান খান, বরিশাল-৬ আসনে খান আলতাব হোসেন, পিরোজপুর-১ আসনে শ ম রেজাউল করিম, পিরোজপুর-২ আসনে মহিউদ্দিন মহারাজ, কানাই লাল বিশ্বাস, পিরোজপুর-৩ আসনে মহিউদ্দিন মহারাজ, পটুয়াখালী-২ আসনে খন্দকার সামসুল হক, পটুয়াখালী-৩ আসনে মু. ফখরুল ইসলাম, সন্তোস কুমার দে, পটুয়াখালী-৪ আসনে আব্দুল্লাহ আল ইসলম লিটন, হাবিবুর রহমান, জুনায়েদ মোহাম্মদ হাসিব, শহিদুল্লাহ ওসমানী, ঝালকাঠি-১ আসনে মো. মনিরুজ্জামান, ঝালকাঠি-২ আসনে মিল্লাত হোসেন, বরগুনা-২ আসনে আব্দুল মালেক মশিউর মালেক প্রমুখ।
চট্টগ্রাম-১ আসনে মাহবুব উর রহমান, চট্টগ্রাম-২ আসনে মোহাম্মদ শাজাহান, সাদাত আনোয়ার সাদী, খাদিজাতুল আনোয়ার, বেলাল মোহম্মদ নুরী, সাবরিনা চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ আসনে রাজিবুল আহসান, মাহফুজুর রহমান, সেলিম উদ্দিন হায়দার, চট্টগ্রাম-৪ আসনে ফখরুদিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আসনে মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৮ আসনে আরশেদুল আলম বাচ্চু, খোরশেদ আলম, মনছুর আালম, এটিএম আলী রিয়াজ খান, জিন্নত মোহনা চৌধুরী, মো. এমরান, চট্টগ্রাম-১০ আসনে মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু চট্টগ্রাম-১১ আসনে শেখ মাহমুদ ইসহাক, চট্টগ্রাম-১২ আসনে মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে নাছির উদ্দিন, আফতাব মাহমুদ, মফিজুর রহমান।
নোয়খালী-১ আসনে জাহাঙ্গীর কবির, এইচএম ইব্রাহিম, নোয়খালী-২ আসনে জাহাঙ্গীর হোসেন, খোরশেদ আলম, নোয়খালী-৩ আসনে আক্তার হোসেন, মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, নোয়খালী-৪ আসনে মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, এএইচএম খায়রুল আলম চৌধুরী, শিহাব উদ্দিন শাহিন, বি.বাড়িয়া-২ আসনে আশরাফ উদ্দিন, আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়াস, বি.বাড়িয়া-৩ আসনে জহিরুল হক চৌধুরী, বি.বাড়িয়া-৬ আসনে ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম, মহিউদ্দিন আহমেদ। লক্ষীপুর-১ আসনে সাইদ উল্যা, লক্ষীপুর-২ আসনে ডা. এহসানুল কবির, লক্ষীপুর-৩ আসনে মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, নুরুল হুদা পাটওয়ারী, লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে তাসবীরুল হক অনু, চাঁদপুর-১ আসনে ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, চাঁদপুর-৩ আসনে ডা. দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ আসনে মুহম্মদ শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-৫ আসনে মোহাম্মদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম।
কুমিল্লা-২ আসনে আলী আহমেদ, কুমিল্লা-৬ আসনে তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-৭ আসনে প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ আসনে এএসএম কামরুল ইসলাম, এএনএম মইনুল ইসলাম, কুমিল্লা-১১ আসনে এম তমিজ উদ্দিন ভূঁইয়া, ফেনী-১ আসনে আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, মেজবাউল হায়দার চৌধুরী, ফেনী-২ আসনে নিজাম উদ্দিন হাজারী, পার্বত্য খাগড়াছড়ি আসনে ভবেশ্বর রোয়াজ্যা, পার্বত্য বান্দরবান আসনে বীর বাহাদুর উশৈসিং।
শেরপুর-২ আসনে বেগম মতিয়া চৌধুরী, মাদারীপুর-২ আসনে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দিনাজপুর-২ আসনে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, গাজীপুর-৫ আসনে ডাকসুর সাবেক ভিপি আখতারুজ্জামান, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে কেএম হোসেন আলী হাসান, নওগাঁ-৫ আসনে নিজাম উদ্দিন জলিল জন, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে হাবিবে মিল্লাত, নাটোর-৪ আসনে আহমদ আলী, নাটোর-১ আসনে উমা চৌধুরী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে জিয়াউর রহমান, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা, নাটোর-১ আসনে শহিদুল ইসলাম বকুল, বগুড়া-১ আসনে সাহাদারা মান্নান, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে সেলিনা মির্জা, পাবনা-১ আসনে শামসুল হক টুকু, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে জান্নাত আরা হেনরি, নাটোর-৩ আসনে জুনাইদ আহমেদ পলক, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে সনজিত কুমার কর্মকার, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে আবদুস সামাদ তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে তানভীর ইমাম।
নওগাঁ-৫ আসনে আবদুল মালেক, রাজশাহী-৩ আসনে আসাদুজ্জামান আসাদ, নওগাঁ-২ আসনে শহীদুজ্জামান সরকার, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল আজিজ, লুৎফর রহমান দিলু, মনিরুজ্জামান মনি, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে এসএম নজরুল ইসলাম, নাটোর-২ আসনে রত্না আহমেদ, নাটোর-২ আসনে শফিকুল ইসলাম রমজান, সিরাজগঞ্জ-২ শেহরিন সেলিম, নওগাঁ-৪ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক, সিরাজগঞ্জ-৬ ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, সিরাজগঞ্জ-৬ প্রফেসর মেরিনা জাহান কবিতা, পাবনা-৪ আসনে রফিকুল ইসলাম, নরসিংদী-৫ আসনে অ্যাডভোকেট রিয়াজুল কবির কাওছার, নেত্রকোনা-২ আসনে অ্যাডভোকেট আমিরুল ইসলাম, নেত্রকোনা-৪ আসনে সাজ্জাদুল হাসান, ময়মনসিংহ-১১ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মহিউদ্দিন, নেত্রকোনা-২ আসনে আরিফ খান জয়, জয়পুরহাট সদর-১ সামসুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২ আসনে গোলাম মাহফুজ চৌধুরী, মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। ২১ নভেম্বর মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা দলীয় মনোনয়নের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাবে।
এদিকে সকাল সাড়ে ১০টায় ফরম বিক্রি উদ্বোধন হলেও বেলা ১১টার পরে দলীয় প্রার্থীদের জন্য ফরম সংগ্রহ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এদিন বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, ফরম সংগ্রহ করতে শত শত কর্মী-সমর্থক নিয়ে আসেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। এতে দলীয় কার্যালয়ের সামনে প্রচণ্ড ভিড় তৈরি হয়। একই রঙের টি-শার্ট পরা অনুসারীদের নিয়ে এসেছিলেন অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী। অনেকে আবার বাদ্য বাজাতে বাজাতে আসনে ফরম সংগ্রহ করতে। বি.বাড়িয়া-৬ আসনে ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলামের জন্য বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপুর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা ব্যান্ড পার্টি, প্রধানমন্ত্রীর ছবি ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পতাকা নিয়ে আসনে।
মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে আসা নেতাকর্মীর ভিড়ে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউসহ আশপাশের সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পল্টন মোড় দিয়ে গুলিস্তানের দিকে যাওয়ার রাস্তাটি বন্ধ হয়ে যায়। দলীয় কার্যালয় থেকে একপর্যায়ে মাইকে ঘোষণা করতে শোনা যায়, শৃঙ্খলা না ফিরলে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করা হবে না। পরিস্থিতি সামাল দিতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের মূল ফটকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। অতিরিক্ত লোকসমাগমের কারণে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির কার্যক্রম এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন মাইকে ঘোষণা দেন, কার্যালয়ে ভেতরে দাঁড়ানোর জায়গা নেই। আপাতত এক ঘণ্টার জন্য ফরম বিতরণ বন্ধ। পরে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে দলটির উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান অপেক্ষমাণ মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বলেন, আপনাদের অসহযোগিতার জন্য ফরম বিক্রি এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে। আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই।