ঢাকা , শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুখে টুপি দিয়ে আদালত ছাড়েন আবেদ আলী

  • প্রতিবেদক:
  • আপডেট টাইম ১১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
  • ৭ ভিউ

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) প্রশ্নফাঁসের মামলায় দায় স্বীকার করেছেন সৈয়দ আবেদ আলীসহ সাত আসামি।  মঙ্গলবার আদালতে তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার পর সাত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। সন্ধ্যায় আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার জন্য সাত আসামিকে গাড়িতে তোলা হয়। এ সময় আবেদ আলী নিজের মাথার টুপি দিয়ে মুখ ঢেকে আদালত থেকে বের হন। এভাবেই তাকে গাড়িতে তোলা হয়।

এর আগে আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টা থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রট তাদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করেন। দায় স্বীকার করা অপর আসামিরা হলেন অফিস সহায়ক খলিলুর রহমান, অফিস সহায়ক (ডিসপাস) সাজেদুল ইসলাম, ব্যবসায়ী আবু সোলায়মান মো. সোহেল, ব্যবসায়ী সহোদর সাখাওয়াত হোসেন ও সায়েম হোসেন এবং লিটন সরকার।

প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় করা মামলায় গ্রেফতার অপর ১০ আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালত এ আদেশ দেন।

কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন পিএসসির উপপরিচালক মো. আবু জাফর ও মো. জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির, সাবেক সেনা সদস্য নোমান সিদ্দিকী, অডিটর প্রিয়নাথ রায়, ব্যবসায়ী মো. জাহিদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নিরাপত্তা প্রহরী শাহাদাত হোসেন, ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অফিসে কর্মরত মো. মামুনুর রশীদ ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মেডিকেল টেকনিশিয়ান মো. নিয়ামুল হাসান ও পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীর ছেলে সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়াম।

ট্যাগ

মন্তব করুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল

মুখে টুপি দিয়ে আদালত ছাড়েন আবেদ আলী

আপডেট টাইম ১১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) প্রশ্নফাঁসের মামলায় দায় স্বীকার করেছেন সৈয়দ আবেদ আলীসহ সাত আসামি।  মঙ্গলবার আদালতে তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার পর সাত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। সন্ধ্যায় আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার জন্য সাত আসামিকে গাড়িতে তোলা হয়। এ সময় আবেদ আলী নিজের মাথার টুপি দিয়ে মুখ ঢেকে আদালত থেকে বের হন। এভাবেই তাকে গাড়িতে তোলা হয়।

এর আগে আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টা থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রট তাদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করেন। দায় স্বীকার করা অপর আসামিরা হলেন অফিস সহায়ক খলিলুর রহমান, অফিস সহায়ক (ডিসপাস) সাজেদুল ইসলাম, ব্যবসায়ী আবু সোলায়মান মো. সোহেল, ব্যবসায়ী সহোদর সাখাওয়াত হোসেন ও সায়েম হোসেন এবং লিটন সরকার।

প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় করা মামলায় গ্রেফতার অপর ১০ আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালত এ আদেশ দেন।

কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন পিএসসির উপপরিচালক মো. আবু জাফর ও মো. জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির, সাবেক সেনা সদস্য নোমান সিদ্দিকী, অডিটর প্রিয়নাথ রায়, ব্যবসায়ী মো. জাহিদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নিরাপত্তা প্রহরী শাহাদাত হোসেন, ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অফিসে কর্মরত মো. মামুনুর রশীদ ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মেডিকেল টেকনিশিয়ান মো. নিয়ামুল হাসান ও পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীর ছেলে সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়াম।